লিঙ্গ ভেদে সমাজে দুই ধরনের মানুষ বসবাস করছে। এর একটি পুরুশ এবং আরেকটি মহিলা। কিন্তু এই দুইয়ের পরেও বাস করে আরেক শ্রেনির লিঙ্গভেদি মানুষেরা। যাদের কে আমরা স্বভাবতই হিজরা নামে চিনে থাকি। আমাদের মত সুস্থ পরিবেসে সুস্থ ভাবে বাচার অধিকার হয়ত তাদের নেই। কিন্তু হিজরা হলে কি হবে, এরা ত আর সাধে হিজরা হয়নি। সব কিছুরই একজন মালিক আছে, জার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সব কিছু সৃষ্টি। তবে সমাজে হিজরা সংগঠন রয়েছে, এদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। আবার কিছু সংগঠন লুটেপুটে খাচ্ছে সমাজটাকে। আসুন দেখা যাক কিভাবে অনিচ্ছাকৃত ভাবে বানানো হচ্ছে হিজরা, এবং এদের কে দিয়ে করা হচ্ছে রমরমাট চাঁদাবাজি বেবসা........................।
শনিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১৫
Tagged under: Ekusher Chokh
লিঙ্গ ভেদে সমাজে দুই ধরনের মানুষ বসবাস করছে। এর একটি পুরুশ এবং আরেকটি মহিলা। কিন্তু এই দুইয়ের পরেও বাস করে আরেক শ্রেনির লিঙ্গভেদি মানুষেরা। যাদের কে আমরা স্বভাবতই হিজরা নামে চিনে থাকি। আমাদের মত সুস্থ পরিবেসে সুস্থ ভাবে বাচার অধিকার হয়ত তাদের নেই। কিন্তু হিজরা হলে কি হবে, এরা ত আর সাধে হিজরা হয়নি। সব কিছুরই একজন মালিক আছে, জার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সব কিছু সৃষ্টি। তবে সমাজে হিজরা সংগঠন রয়েছে, এদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। আবার কিছু সংগঠন লুটেপুটে খাচ্ছে সমাজটাকে। আসুন দেখা যাক কিভাবে অনিচ্ছাকৃত ভাবে বানানো হচ্ছে হিজরা, এবং এদের কে দিয়ে করা হচ্ছে রমরমাট চাঁদাবাজি বেবসা........................।
Society Dont Want Them. Because They Are HiJRA
লিঙ্গ ভেদে সমাজে দুই ধরনের মানুষ বসবাস করছে। এর একটি পুরুশ এবং আরেকটি মহিলা। কিন্তু এই দুইয়ের পরেও বাস করে আরেক শ্রেনির লিঙ্গভেদি মানুষেরা। যাদের কে আমরা স্বভাবতই হিজরা নামে চিনে থাকি। আমাদের মত সুস্থ পরিবেসে সুস্থ ভাবে বাচার অধিকার হয়ত তাদের নেই। কিন্তু হিজরা হলে কি হবে, এরা ত আর সাধে হিজরা হয়নি। সব কিছুরই একজন মালিক আছে, জার ইচ্ছা-অনিচ্ছায় সব কিছু সৃষ্টি। তবে সমাজে হিজরা সংগঠন রয়েছে, এদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য। আবার কিছু সংগঠন লুটেপুটে খাচ্ছে সমাজটাকে। আসুন দেখা যাক কিভাবে অনিচ্ছাকৃত ভাবে বানানো হচ্ছে হিজরা, এবং এদের কে দিয়ে করা হচ্ছে রমরমাট চাঁদাবাজি বেবসা........................।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন